Wednesday, May 29, 2013

এক অজানা কুটকৌশলের অংশ হলেন ১৬ জন সম্পাদক:এটা কি আরও একটি দেশ বিরোধী ষড়যন্ত্রের পদধ্বনি?


এক অজানা কুটকৌশলের অংশ হলেন ১৬ জন সম্পাদক……
by Bangladeshi Eyes
এটা কি আরও একটি দেশ বিরোধী ষড়যন্ত্রের পদধ্বনি?

গত ১৮ মে দেশের প্রথম সারির পনেরটি দৈনিক পত্রিকার সম্পাদক সুনির্দিষ্ট ফৌজদারী অপরাধে গ্রেফতারকৃত দৈনিক আমার দেশ পত্রিকার ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মাহমুদুর রহমানের মুক্তির দাবিতে যৌথ বিবৃতি দিয়েছেন। এমন বিবৃতিতে বিস্মিত হয়েছেন দেশের সচেতন নাগরিক সমাজ। আসুন দেখে নেই কারা এই দেশপ্রেমিক সুশীল সমাজঃ




তাদের সংবাদ পত্রেই বিভিন্ন সময়ে মাহমুদুর রহমান এর কালো চরিত্রের প্রকাশ

অথচ এই সম্পাদকদের সংবাদপত্রেই বিভিন্ন সময়ে মাহমুদুর রহমান এর কালো চরিত্র উঠে এসেছে তার একটি সঙ্কলন নিম্নে দেয়া হল ।

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোরডটকমঃ

১. তারিখঃ 22 Apr 2013 04:08:41 PM Monday BdST

URL:http://www.banglanews24.com/detailsnews.php?nssl=c65002e11643db1d80afe5f0486e74fd&nttl=22042013190863






দৈনিক প্রথম আলোঃ

২. তারিখঃ রোববার ২৬ নভেম্বর , ২০০৬






দৈনিক যুগান্তরঃ

৩. দৈনিক যুগান্তর বের করেছিল মাহমুদূর ভাইজান এর আমলনামা যার শোক এ তারা এখন পক্ষাঘাতগ্রস্ত




সাম্প্রদায়িক উস্কানিদাতা মাহমুদুর রহমানের মুক্তি দাবি এবং আমার দেশ পত্রিকার ছাপাখানা খুলে দেবার অদ্ভুত দাবি জানানো সম্পাদকগণ নিজেরাই সাংবাদিকতার মুল আদর্শকে কলঙ্কিত করেছেন। এক মাহমুদুর রহমানের অপরাধের বিরোধিতা না করে তার পক্ষাবলম্বন করে তারা নিজেরাই এই অপরাধের অংশীদার হয়েছেন। এখন এই অপরাধকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে বিভিন্ন পর্যায়ের দৌড়ঝাঁপ এবং সর্বশেষ “সম্পাদক পরিষদ (Editors Council)”গঠন তাদের উদ্দেশ্যমূলক কার্যকলাপের ইঙ্গিত দেয়। যদিও তারা বলছেন-সংবাদপত্রের পূর্ণ স্বাধীনতা ও মতপ্রকাশের অধিকার সুরক্ষায় সক্রিয় ভূমিকা পালন, সাংবাদিকতার পেশাগত মানোন্নয়ন ও সম্পাদকীয় প্রতিষ্ঠান শক্তিশালী করার লক্ষ্যে এই পরিষদ গঠনের উদ্দেশ্য। কিন্তু ইতোমধ্যে মতপ্রকাশের স্বাধীনতা বলতে তারা যেভাবে মাহমুদুর রহমানকে বাঁচার মিশনকে দেখছেন সেক্ষেত্রে স্বভাবত আমরা উদ্বিগ্ন না হয়ে পারছি না। আমরা মনে করি কোন সুস্থ এবং প্রকৃত সাংবাদিকতার উদ্দেশ্য কোনক্রমেই সাম্প্রদায়িক উস্কানি এবং উস্কানিদাতাদের রক্ষা করা নয়।

(বিঃদ্রঃ পাঠকবৃন্দ এই বংশ কিন্তু বিএন পি – জামাত কিংবা আওয়ামীলীগ বংশ নয়।বিশ্বের গদফাদার নিজেকে অসীম ক্ষমতাবান ভাবা এই বংশের পরিচয় আমাদের সামনে খুব দ্রুতই স্পষ্ট হয়ে উঠবে যার কথা শুনলে হয়তো আঁতকে উঠবেন অনেকেই ।)

তার আগে জেনে নিই কে এই মাহমুদুর রহমান?


শুরুতেই একটি তথ্য দিই। মাহমুদুর রহমানের স্ত্রী ফিরোজা খান জামায়াত ইসলামের রুকন ছিলেন। আপনি ভাবছেন জামায়াতেতো মহিলা নেত্রীই নেই, রুকন আসলো কোত্থেকে! রুকন হচ্ছে জামায়াতের সাংগঠনিক কাঠামোর একটি ধাপের নাম। সমর্থক-কর্মী-সাথী-রুকন। রুকন হচ্ছে সর্বোচ্চ পর্যায়। ইসলামী ছাত্রী সংস্থা যেমন ছাত্রশিবিরের নারী উইং, ঠিক তেমনি জামায়াতেরও নারী উইং আছে।
১৯৫৩ সালে কুমিল্লায় জন্মগ্রহণকারী জঙ্গীবাদের মিডিয়া গুরু মাহমুদুর রহমান বুয়েট থেকে পাশ করা একজন মেধাবী পাকিস্তানি বংশোদ্ভুত বঙ্গসন্তান(J)। জ্বলতে জ্বলতে জ্বলন্ত এই সম্পাদক সাহেব ডিগ্রি নিয়েছেন গ্লাস ও সিরামিকস বিষয়ে (এজন্য অবশ্য গ্লাস আর বোতল এর সাথে তার অকৃত্তিম ভালোবাসার সম্পর্ক ) ।

প্রথম চাকুরী একটি ব্রিটিশ অক্সিজেন কম্পানিতে। পেশাগত উত্থান ঘটে দেশের অন্যতম শিল্প গ্রুপ বেক্সিমকোকে দিয়ে। বিয়ে করেন বিএনপির সাবেক মন্ত্রী হারুন অর রশিদ খান মন্নু’র মেয়েকে।

শশুরের ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান মন্নু সিরামিকসে গুরুত্বপূর্ণ পদে কাজ নেন। অর্থ আত্মসাতের কারণে জামাইকে বের করে দেন শশুর হারুন অর রশিদ খান মন্নু। বেক্সিমকো গ্রুপের শাইনপুকুর সিরামিকসে সাধারণ এক্সিকিউটিভ পদে যোগদান করে চতুর মাহমুদুর রহমান এক সময় হয়ে যান প্রধান নির্বাহী। এই দায়িত্ব পালনরত অবস্থায় ঘটে যায় আসল ঘটনা।

গত বিএনপি সরকারের আমলে একজন কাঁচ ও সিরামিকস বিষয়ে ডিগ্রীধারী মাহমুদুর রহমান হয়ে যান জাতীয় বিনিয়োগ বোর্ডের চেয়ারম্যান! দেশে তখন তুমুল বেসরকারিকরণের কাজ চলছে। এমতাবস্থায় রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ একটি পদে মাহমুদুর রহমানের মত অযোগ্য, অনভিজ্ঞ লোকের হাতে দায়িত্ব দেয়ার ঘটনায় সবাই চমকে যান। এখনো বিনিয়োগ বোর্ডের তৎকালীন কর্মকর্তাগণ সেই স্মৃতিচারণ করেন। তাদের কাছে এটি একটি মুখরোচক গল্প। চরম অর্থলিপ্সু এই জাতীয় প্রতারক নিয়ম ভেঙে বিনিয়োগ বোর্ডের চেয়ারম্যান থাকাকালীন সময়েও বেক্সিমকো থেকে আর্থিক সুবিধাদি অর্থাৎ বেতন ভাতা গ্রহণ করতেন।

মাহমুদুর ভাইজান এর প্রানের সখা মতি ভাই ই তখন এই বিষয়ে দেশবাসীকে জানিয়েছিলেন:




বিএনপির শেষভাগে বিভিন্ন দুর্নীতি কেলেংকারিতে জড়িয়ে পদত্যাগে বাধ্য হন তৎকালীন জ্বালানী প্রতিমন্ত্রী এ কে এম মোশাররফ হোসেন। কোন এক অজানা ক্যারিশমায়, অদৃশ্য এক শক্তির বলে প্রতিমন্ত্রীর বিকল্প হিসেবে জ্বালানী উপদেষ্টা নিয়োজিত হন বর্তমানে দেশের দুর্ধর্ষ সম্পাদক কারারুদ্ধ মাহমুদুর রহমান। একজন কেমিকৌশলী একাধারে বিনিয়োগ বিশেষজ্ঞ, পরবর্তীতে জ্বালানী বিশেষজ্ঞও। যিনি জাতির জ্বালানি বিষয়ক উপদেষ্টা! বিষয়টা এমনও না যে মাহমুদুর রহমান যথেষ্ট মেধাবী। আসলে ধুরন্ধর আর মেধাবী এক কথা নয়। ছিলো না কোন রাজনৈতিক অভিজ্ঞতা। বিএনপি সরকারের আমলে রাষ্ট্রীয় যে যে গুরুত্বপূর্ণ পদে তিনি দায়িত্ব পালন করেন, কোন দায়িত্বেরই বিষয়ভিত্তিক জ্ঞান তার ছিলো না। তাহলে কিভাবে তিনি এসব দায়িত্বের দায়িত্ববানের পদ অলংকৃত করেন? এক সময় তা অজানা থাকলেও এখন আর অজানা নয়।
ঘটনার পরিক্রমায় ২০০৬ সালে আবারো হোঁচট খেলো গণতন্ত্র। চাঞ্চল্যকর ওয়ান ইলাভেনের পর তত্বাবধায়ক সরকারের নামে ক্ষমতায় বসে সেনা সমর্থিত ফখরুদ্দিন সরকার। দুর্নীতির অভিযোগে একের পর এক গ্রেফতার হতে থাকেন দেশের প্রভাবশালী রাজনীতিবিদরা। শুরু হলো রহস্যজনক মাইনাস টু ফর্মূলার বাস্তবায়ন চেষ্টা। মজার ব্যাপার হলো মাহমুদুর রহমানের বিরুদ্ধে ফুলবাড়িয়া কয়লা খনি সংক্রান্ত দুর্নীতি, বিনিয়োগ বোর্ডে জরিপ প্রতিবেদন দাখিলে অনিয়ম, জনতা ব্যাংক থেকে অবৈধ প্রভাব খাটিয়ে ক্ল্যাসিক মেলাইন ইন্ড্রাস্টিকে ঋণ পাইয়ে দেয়া, বিনিয়োগ বোর্ডের দায়িত্ব পালনকালে ব্যাপক দুর্নীতির ফলে বিনিয়োগ হ্রাস পাওয়া, অবৈধ আর্থিক লেনদেন সহ অসংখ্য সুনির্দিষ্ট অভিযোগ থাকা সত্ত্বেও তত্বাবধায়ক সরকার এই মাহমুদুর রহমানকে গ্রেফতার করেনি। অথচ বাসায় দুই বোতল বিদেশি মদ পাওয়ার কারণে সাবেক প্রভাবশালী মন্ত্রী ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদকে গ্রেফতার করা হয়। বেগুন চুরি করে বেচারাকে বনবাসে চলে যেতে হলো, অথচ পুকুর চুরি করে সেই পুকুর পাড়ে বসে বসে দখিনা বাতাস খাওয়ার পরও ফখরুদ্দিনের সেনা-পুলিশ তাকে গ্রেফতার করার জন্য দেখেনি। এবার নিশ্চয় কিছুটা বুঝা যাচ্ছে কোন ক্ষমতাবলে একজন কেমিকৌশলী বিনিয়োগ বোর্ডের চেয়ারম্যান হন আবার জ্বালানী উপদেষ্টাও হন!

ওহ ভালো কথা। সিরামিকস প্রতিষ্ঠানে চাকুরি করার সময় সিরামিস ব্যবসার প্রেমে পড়েন প্রেমিক মাহমুদুর রহমান। আরটিসান সিরামিকস নামে একটি প্রতিষ্ঠানেরও মালিক হয়ে যান এরই মধ্যে।

২০০৬ সালের ২৪ নভেম্বর রাতে উত্তরায় এই সিরামিকস প্রতিষ্ঠানের কার্যালয়ে কয়েকজন উচ্চপদস্থ আমলা, রাজনীতিবিদ, বিভিন্ন পত্রিকার সম্পাদকসহ (১৫জন ভাসুর সম্পাদকের কয়েকজন ছিলেন) সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের নিয়ে এক গোপন ষড়যন্ত্রে বসেন। যেটাকে আমরা টিভি ক্যামেরার ফ্ল্যাশ লাইটের সামনে ফাইল ও ব্লেজারে চেহারা ঢাকা বহুল আলোচিত উত্তরা ষড়যন্ত্র হিসেবে চিনে থাকি। ব্যাপারটা অলৌলিক বটে। এই ষড়যন্ত্র মিডিয়ায় প্রকাশিত হয়ে যাওয়ার ঘটনা ছিলো দুর্দান্ত রহস্যজনক এক ঘটনা।

এই সম্পর্কিত সংবাদঃ

URL:

http://www.amarblog.com/montrok/posts/167833

http://www.dailyjanakantha.com/news_view.php?nc=15&dd=2010-06-10&ni=21236

এবং অতীতের খবর তারিখঃ
দৈনিক জনকন্ঠ (২৬ নভেম্বর , ২০০৬)



দৈনিক যুগান্তর (২৬ নভেম্বর , ২০০৬)




দৈনিক প্রথম আলো (২৬ নভেম্বর, ২০০৬)




এটি একটি কৌশল ভিন্ন অন্য কিছু না। সেই থেকে এই পর্যন্ত এরকম বহু কৌশলে ব্যবহৃত হয়েছেন বুদ্ধিবেশ্যা মাহমুদুর রহমান। রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে এরকম একটি ষড়যন্ত্র প্রকাশিত হয়ে যাওয়ার পরও মাহমুদুর রহমানের কিছুই হয়নি।



আনসারুল্লাহ বাংলা টীমের হাতে ব্লগার রাজীব হায়দার খুন হওয়ার সাথে সাথে মাহমুদুর রহমান নিহত রাজীবকে নাস্তিক হিসেবে হাজির করে ব্লগের বিভিন্ন স্রষ্টায় অবিশ্বাসী লেখকদের লেখা পত্রিকায় ছাপিয়ে দেশের শান্তিপ্রিয় মুসলমানদেরকে উত্তপ্ত করার চেষ্টা করে।

দৈনিক আমারদেশ ব্লগারদের এই আন্দোলনকে ধর্মীয় উন্মাদনা সৃষ্টির মাধ্যমে বানচালের মূল কাজ শুরু করে ৯ ফেব্রুয়ারি থেকে। ওই সময় দৈনিক আমারদেশ এর কয়েকটি সংবাদ শিরোণাম উল্লেখ করি-



ধারবাহিকভাবে এরকম আরো অনেক সংবাদই দৈনিক আমার দেশ করেছে। এবং আক্ষরিক অর্থে হেফাজতে ইসলামীর সহায়তায় দেশের ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের বিভ্রান্ত করে একটি দুর্বিসহ পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে সক্ষম হন মাহমুদুর রহমান। আচমকা বাংলাদেশে বসে আফগানিস্তানের স্বাদ পেতে থাকে সাধারণ মানুষ। চারিদিকে ব্লাসফেমী, নারীকে গৃহবন্দী, শরীয়াহ আইনের হুমকী ধামকি। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার ছাপিয়ে বিজ্ঞাপনের মত ছড়াতে থাকে তথাকথিত নাস্তিক ব্লগারদের ফাঁসির দাবি। প্রকাশ্যে লিফলেট বিলি করে ব্লগারদের হত্যা করার প্ররোচনা চলতে থাকে।

তো তারা কেন এই দেশের ধর্মভিত্তিক সন্ত্রাসের চাষ করবে?

ঠিক এই কামড়ের শুরুটা করলো দৈনিক প্রথম আলো। বিক্রি হয়ে গেল তারা ।বিক্রি হল মতি ভাই।

তিন হাজার মানুষের উপর আজগুবি এক অসংলগ্ন তথ্যের জরিপ চালিয়ে ফলাফল প্রকাশ করলো। যে ফলাফল আমাদেরকে জানালো দেশের ৯০ ভাগ জনগণ তত্বাবধায়ক সরকার চায়। জানালো অর্ধেকের বেশি মানুষ চায় না জামায়াতকে নিষিদ্ধ করা হোক। অর্ধেকের কম মানুষ গণজাগরণ মঞ্চকে সমর্থন করে। পাঁচ ভাগের একভাগ মানুষ নাকি গণজাগরণ মঞ্চের নামই শোনেনি! তো, প্রকল্প উদ্বোধনের পরতো একটু নাচানাচি করতেই হয়। ঠিক তখনই সব জড়তা কাটিয়ে প্রগতিশীলতার ধ্বজাধারী দৈনিক প্রথম আলোর সম্পাদক মতিউর রহমানের নেতৃত্বে ১৫ জন সুবিবেচক নামলেন সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার আয়োজক মাহমুদুর রহমানের মুক্তির আন্দোলনে। এসব কিছুর আগে একটু নমুনা দেখিয়েছিলো গণজাগরণ মঞ্চ নিয়ে হাসানাত আবদুল হাই নামক এক লেখকের একটি চরম মাত্রার অশ্লীল গল্প। প্রতিবাদের ঝড় উঠলে তাড়াতাড়ি ক্ষমা চেয়ে নেয় প্রথম আলো সম্পাদক। এটা এই ব্যক্তির অভ্যাস। ক্ষমা চাওয়ার ব্যাপারটা খুব পছন্দ করেন। তিনি ক্ষমা চেয়েছেন ধর্মান্ধদের কাছে, চেয়েছেন বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর কাছে, এবার চাইলেন মুক্তিযুদ্ধের চেতনার প্রজন্মের কাছে। আরো কার কার চাইবে কে জানে!

১/১১ পরবর্তী সময়ে দেখা গেছে কিছু কিছু সম্পাদক অতি উৎসাহী হয়ে উস্কানি দিচ্ছিলেন বিভিন্নভাবে। সে সময় তারা তেমনভাবে সংঘবদ্ধ ছিলেন না বলে অনেক কিছুই সম্ভব হয় নি। কিন্তু এবার যখন যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হচ্ছে এবং জামায়াত-শিবিরকে নিষিদ্ধের দাবি জোরালোভাবে উঠেছে তখন বিএনপি নিজেরাই জামায়াত-শিবিরকে বাঁচাবার মিশনে আছে। সেই সাথে আছে তত্ত্বাবধায়ক সরকার সম্পর্কিত বিষয়ে রাজনৈতিক মাঠ উত্তপ্ত হবার আশংকাসহ অন্যান্য বিষয় তখন গত বারের সে সুযোগ তারা কি নিতে চাইছে অন্যভাবে;সংঘবদ্ধ হয়ে?

সাংবাদিক না হয়েও যিনি হুট করে সম্পাদক বলে দাবি করতেন সেই মাহমুদুর রহমানের মুক্তি দাবি জানানো যদি তাদের মিশনের প্রথম পদক্ষেপ হয়ে থাকে তবে পরের পদক্ষেপ কি হতে পারে তা নিয়ে আতংকিত হওয়া ছাড়া উপায় নাই!
http://mitthachar.wordpress.com/2013/05/29/%E0%A6%8F%E0%A6%95-%E0%A6%85%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BE-%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%9F%E0%A6%95%E0%A7%8C%E0%A6%B6%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%85%E0%A6%82%E0%A6%B6-%E0%A6%B9%E0%A6%B2/

No comments:

Post a Comment