Friday, August 30, 2013

জঙ্গীবাদের সমর্থনে বানোয়াট তালিকার প্রবর্তক - ঠগ আদিলুর রহমানকে কারা সমর্থন দিচ্ছেন?কী উদ্দেশ্যে? -সুমি খান


শাপলা চত্বরে তান্ডবকারী জঙ্গীদের সমর্থনে বানোয়াট তালিকার প্রবর্তক ঠগ প্রবঞ্চক আদিলুর রহমানকে কারা সমর্থন দিচ্ছেন?কী তাদের উদ্দেশ্য ?
আমাদের চাক্ষুষ ঘটনার অপব্যাখ্যা যারা করে তারা যদি আমাদের অন্ধ সমর্থ্ন পায়- ভেবে দেখতে হবে- আমরা কি আমাদের সন্তানদের মঙ্গল চাই কি-না। বুঝে নিতে হবে আমরা সুস্থ সমাজের পক্ষে নই। শুধু দেশেই নয়- এই শক্তি এখন সর্বগ্রাসী। জঙ্গী টুন্ডা -আনসারুল্লাহর প্রশিক্ষণের কারণে নাফিস এর মতো অসংখ্য মেধাবী সন্তান কুপথে ধাবিত হয়েছে। এর জন্যে অন্যতম দায়ী তাদের দীক্ষা গুরু তেঁতুল শফি-বাবুনগরীদের হত্যাযজ্ঞে সমাজের নীতিনির্ধারকদের সমর্থন। আদিলুর রহমান এবং তার দীক্ষাগুরু মাহমুদুর রহমানের মিথ্যা প্রোপাগান্ডার মাধ্যমে জঙ্গীবাদকে প্রকাশ্য সমর্থন। আর এই সমথর্ন যদি যাদের অঙ্গুলি হেলনে এই বিশ্বরাজনীতি ওলোটপালোট হয়ে যাচ্ছে - সেই মার্কিন শক্তির হয়- সন্দেহের আর অবকাশ থাকে না- এদেশ কে কোন্ দিকে ফেলে দেয়া হচ্ছে! এখানেই আমাদের প্রতিবাদ-এখানেই অশনি সংকেত দেখতে পাচ্ছি আমরা!
৫মে শাপলা চত্বরে হেফাজতের জঙ্গীদের হামলায় নিহত পুলিশের রিকুইজিশন গাড়ির চালককেও আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হামলায় নিহত বলে অধিকারের প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।'অধিকার' এর তালিকাভুক্ত ৫মে পুলিশের হামলায় নিহত বলে দাবি করা ৬১ জনের ১ জন সিদ্দিকুর । তিনি ছিলেন পল্টন থানা পুলিশের রিকুইজিশন করা গাড়ির চালক। হেফাজত কর্মীরা পুলিশের ওপর হামলা চালালে তিনি নিহত হন । সিদ্দিকুর রহমানের মরদেহ গ্রহণকারী ঢাকা-চট্টগ্রাম রোড শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক কাজী সেলিম সরওয়ার বলেন," সিদ্দিকুর একজন ড্রাইভার । পুলিশের রিকুইজিশন করা গাড়ির চালক হিসেবে কাজ করেছিলেন ৫ মে। হেফাজত কর্মীরা পুলিশের ওপর হামলা চালালে তিনি ওই হামলায় পল্টন এলাকায় মারা যান। এরপর আমি শ্রমিক নেতা হিসেবে তার লাশ গ্রহণ করি। তারপর পরিবারের কাছে লাশ হস্তান্তর করি। "

রাজধানীর মতিঝিলের শাপলা চত্বরে গত ৫ মে মধ্যরাতে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অভিযানে '৬১ জন' হেফাজত কর্মী নিহত হওয়ার যে তালিকা মানবাধিকার সংস্থা 'অধিকার দিয়েছে বলে দাবি করা হচ্ছে ,সেই তালিকা অসঙ্গতিপূর্ণ। নারায়ণগঞ্জে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে নিহত ছয় ব্যক্তিকেও হেফাজতের বিরুদ্ধে শাপলা চত্বরে পুলিশের অভিযানে নিহত বলে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। অধিকারের তালিকায় থাকা তিন ব্যক্তি এখনও জীবিত। শুধু তা-ই নয়, তালিকায় পাঁচ ব্যক্তির নাম দু'দফায় লেখা হয়েছে। কোথাও তাদের নামের পূর্ণ অংশ, আবার কোথাও তাদের নামের অর্ধেক অংশ ও পদবি লিখে তালিকা বড়ো করা হয়েছে। মতিঝিলে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন জেনারেল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানির ম্যানেজার কামাল উদ্দিন খান । তাকেও শাপলা চত্বরে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হামলায় মৃত বলে ৫৭ নম্বরে তালিকাভুক্ত করা হয়। এই তালিকায় ক্রমিকনম্বরের ভুল সহ অসংখ্য অসঙ্গতি রয়েছে।
অধিকারের তালিকায় একটি ক্রমিক নম্বর ভুল হয়েছে। ক্রমিক নম্বর ৯-এর পর ১০ নম্বর বাদ দিয়ে ১১ করা হয়। তালিকার ৬ নম্বরে লেখা হয়েছে নাহিদ; লাশ গ্রহণকারী শাজাহান। নাহিদের বয়স লেখা হয় ২১ বছর। লালগঞ্জ বিল্ডিং গলি, ৭ নম্বর গলি, ঢাকা। তার বিরুদ্ধে পল্টন থানায় মামলা হয়। একই ব্যক্তির নাম ২১ নম্বর ক্রমিকে লেখা হয়েছে মো. নাহিদ শিকদার, বয়স ২২ বছর। এখানে তার ঠিকানা লেখা আছে_ পিতা-দেলোয়ার শিকদার, গ্রাম-পাতারহাট, থানা-মেহেন্দীগঞ্জ, জেলা-বরিশাল; বাসা-২৭৪ জয়কালী মন্দির। তার বিরুদ্ধে পল্টন থানায় মামলার কথা উল্লেখ করা হয়। তালিকার ১৮ নম্বর ক্রমিকে লেখা আছে মাওলানা সিহাবুদ্দিন, বয়স ৩৫ বছর। প্রভাষক গানীয়াতুল মাদ্রাসা, থানা-সীতাকুণ্ড, জেলা-চট্টগ্রাম। ২০ নম্বর ক্রমিকে লেখা হয়েছে মাওলানা শিহাব উদ্দিন, বয়স-৩২ বছর, শিক্ষক_ বগাচতর ফাজিল মাদ্রাসা, গ্রাম-ডোমখালী, ইউনিয়ন-সাহেরখালী, থানা-মিরসরাই, জেলা-চট্টগ্রাম। একইভাবে ২৩ নম্বর ক্রমিকে লেখা আছে মো. সাইদুল বারী, বয়স-১৭ বছর। পরিচয় লেখা হয় মোহাম্মদপুর বাইতুল ফজল ইসলামিয়া মাদ্রাসার ছাত্র, গ্রাম-ইউসুফদিয়া, থানা-গালতা, জেলা-ফরিদপুর। একই শিশুকে ৪২ নম্বর ক্রমিকে পরিচয় নিহত হিসেবে দেখিয়ে লেখা হয় হাফেজ সাইদুর রহমান। এখানে বয়স উল্লেখ করা হয়নি। পিতা-মৃত সিরাজুল ইসলাম। গ্রাম-ইউসুফদিয়া, থানা-সালথা, জেলা-ফরিদপুর। একইভাবে তালিকাভুক্ত মাওলানা আতাউল্লাহর নাম ১৬ ও ৫৮ নম্বর ক্রমিকে দু'দফায় লেখা হয়েছে। ১৬ নম্বরে তার নাম লেখা হয়েছে হাফেজ আতাউর রহমান। ৫৮ নম্বরে একই ব্যক্তির নাম লেখা হয় মাওলানা আতাউল্লাহ। এমনকি মতিঝিলের হেফাজতের তাণ্ডবের সময় হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যাওয়া কামাল উদ্দিনকে অধিকারের তালিকাভুক্ত করা হয়।

বেসরকারি মানবাধিকার সংস্থা 'অধিকার' সম্প্রতি দাবি করে, মতিঝিলে শাপলা চত্বরে ৫ মে রাতের অভিযানে ৬১ হেফাজত কর্মী নিহত হয়। এ তালিকা পাঁচটি দেশি-বিদেশি মানবাধিকার প্রতিষ্ঠানকে সরবরাহ করা হয়। পুলিশ অধিকারের তালিকায় থাকা ৬১ ব্যক্তির ব্যাপারে অনুসন্ধান করে এসব অসঙ্গতি পেয়েছে। পুলিশ সদর দফতরের তত্ত্বাবধানে পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ অধিকারের তালিকার ব্যাপারে এই তদন্ত করে।

গত ১০ জুলাই তথ্য মন্ত্রণালয় থেকে ৬১ জনের নাম-ঠিকানা চেয়ে 'অধিকার'কে চিঠি দেওয়া হয়। অধিকার সরকারকে তালিকা দিতে অস্বীকৃতি জানায়। তারা জানায়, তদন্ত কমিশন গঠন করলে ওই তালিকা কমিশনের কাছে দেবে। এরপর তথ্যপ্রযুক্তি আইনে ১০ আগস্ট রাতে অধিকার সম্পাদক আদিলুর রহমান খানকে গ্রেফতার করে ডিবি। এরপর জাতিসংঘসহ বিভিন্ন মানবাধিকার সংস্থা আদিলুর রহমানকে মুক্তি দিতে সরকারকে চাপ দেয়। শাপলা চত্বরে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অভিযানে আড়াই হাজারের বেশি হেফাজত কর্মী নিহত হয়েছে বলে প্রথমে দাবি করে হেফাজত। এ ছাড়া শাপলা চত্বরে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অভিযানে মৃতের সংখ্যা নিয়ে বিভিন্ন গুজব ছড়ানো হয়।


পুলিশ জানিয়েছে, হেফাজতের তাণ্ডবের সময় নারায়ণগঞ্জে নিহত ওয়ার্কশপ ব্যবসায়ী পলাশ (ক্রমিক নম্বর ৫০), পথচারী সাদেক হোসেন, রুবেল, আবদুল হান্নান, মাহফুজ খানসহ ছয়জন ভিন্ন জায়গায় নিহত হয়েছে। সাদেক হোসেনের বাবা রইস মিয়া বলেন, আমার ছেলে ঝাড়ের পানির ফিল্টার দোকানে আনা-নেওয়ার কাজ করত। ৬ মে ঢাকা-চট্টগ্রাম রোডের কাঁচপুরে ঝাড় আনতে গেলে হেফাজত-পুলিশের মধ্যে সংঘর্ষের মধ্যে পড়ে। সেখানে সে মারা যায়। হেফাজতে ইসলামের সঙ্গে আমার ছেলের কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই। অধিকারের তালিকায় তাদের শাপলা চত্বরে নিহত বলে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে । এমনকি অধিকারের ৬১ জনের তালিকার ১৯ জনের কোনো অস্তিত্বই নেই। তারা হলেন_ মো. মাসুম বিল্লাহ, লুৎফুর রহমান, মাওলানা মোহাম্মদ হাসান, হাফেজ লোকমান হোসেন, আল-আমিন, মাওলানা জুবায়ের, মো. শফিউল্লাহ বাদল, বাবু গাজী, মো. সোহেল, সেকান্দার আলী, ফকির ইবনে মাইজুদ্দিন ফকির, মো. সুলতান, রাজীব, মাওলানা মুতীয়র রহমান, সাবি্বর, তাহের, সাইদ, জালাল আহমেদ ও সিরাজুল।অধিকারের প্রতিবেদনে তাদের অধিকাংশের নামের সামনে পূর্ণাঙ্গ কোনো ঠিকানা লেখা হয়নি। শুধু জেলার নাম লেখা হয়েছে।

অধিকারের প্রতিবেদনে নিহত বলে উল্লেখ করা তিনজনকে জীবিত পাওয়া গেছে।এদের মধ্যে সোহেল উজানী মাদ্রাসার ছাত্র। বাড়ি-চাঁদপুর। এ ছাড়া রাজশাহীর বাগমারার জাহিদুল ইসলাম সৌরভ ও কুমিল্লার জসিম উদ্দিন রয়েছেন।অধিকারের তালিকায় ৫৭ নম্বর ক্রমিকের জসিম উদ্দিন , ৪৯ নম্বর ক্রমিকের মুতীয়র রহমান ও ৩৬ নম্বর ক্রমিকের জাহিদুল ইসলাম সৌরভকে মৃত বলে দাবি করা হয়। পুলিশ খোঁজ নিয়ে জানতে পারে, হেফাজতের সঙ্গে সংঘর্ষের ঘটনায় যে ১৩ জন নিহত হয়েছে বলে সরকার স্বীকার করেছে, অধিকারের তালিকায় তাদের মধ্যে ৯ জনের নাম রয়েছে। পুলিশের ধারণা, তালিকাভুক্ত অন্যরা পৃথক ঘটনায় পৃথক স্থানে মারা যেতে পারেন। তাদের ব্যাপারেও অনুসন্ধান করা হচ্ছে।

অধিকারের পরিচালক এসএসএম নাসির উদ্দিন এলানের মোবাইল নম্বরে যোগাযোগ করেও তাকে পাওয়া যায়নি। পুলিশের এক কর্মকর্তা জানান, অধিকারের কার্যালয় থেকে জব্দ করা ল্যাপটপ থেকে এ তালিকা পাওয়া গেছে।
অধিকারের 'কথিত' তালিকা

৫মে হেফাজতের সমাবেশে শাপলা চত্বরে যারা নিহত হয়েছে বলে দাবি করে অধিকার তালিকা দিয়েছে, তারা হলেন
১. দিনাজপুরের সিদ্দিকুর রহমান
২.দক্ষিণ পাইকপাড়ার একেএম রেহান আহসান
৩. যাত্রাবাড়ীর কাজী রকিবুল হক
৪.গাজীপুর কালীগঞ্জের মো. ইউনূস
৫. মুন্সীগঞ্জের সিরাজদীখানের দ্বীন ইসলাম
৬. ঢাকার লালগঞ্জের নাহিদ
৭. ফরিদপুরের কোতোয়ালির মো. আল-আমিন,
৮. ময়মনসিংহের ভালুকার মাওলানা আবদুল ওয়াহাব মোল্লা,
৯. ফরিদপুরের দুর্গাপুরের হাফেজ আল-আমিন ও ফরিদপুরের মধুখালীর হাফেজ সাদ্দাম,
১০. নারায়ণগঞ্জের কটনমিল জামে মসজিদের ইমাম মুহাম্মদ মাসুম বিল্লাহ,
১১. ময়মনসিংহ ফুলপুর থানার সুতিয়াপাড়া গ্রামের লুৎফর রহমান,
১২. নরসিংদী দাইয়েরপার গ্রামের নজরুল ইসলাম,
১৩. যশোর রায়পাড়া গ্রামের হাফেজ মোয়াজ্জেমুল হক নান্নু,
১৪. ময়মনসিংহ ফুলপুর সুতিয়াপাড়া গ্রামের হাফেজ আতাউর রহমান,
১৫.ভোলা দৌলতখানের মুহাম্মদ আকবর ইবনে নজরুল ইসলাম
১৬. চট্টগ্রাম সীতাকুণ্ডের গানীয়াতুল মাদ্রাসার প্রভাষক মাওলানা সিহাবুদ্দিন,
১৭. কুষ্টিয়ার দৌলতপুর থানার তেলিগাংদিয়া গ্রামের শামসুল আলম,
১৮. চট্টগ্রামের মিরসরাই বগাচর ফাজিল মাদ্রাসার শিক্ষক মাওলানা সিহাব উদ্দিন,
১৯. বরিশাল পাতারহাটের নাহিদ সিকদার
২০. বরিশাল ২৫ নম্বর ওয়ার্ডের ইউনুস মোল্লা
২১. ফরিদপুরের গালতার মোহাম্মদপুর বাইতুল ফজল ইসলামিয়া মাদ্রাসার ছাত্র সাইদুল বারী
২২. নরসিংদী উত্তর বাখরনগর গ্রামের মোক্তার হোসেন
২৩. গাজীপুর শফিপুর হরিণাহাট গ্রামের মাওলানা শামসুল আলম
২৪. নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লার পাগারপার ফোরকানিয়া মাদ্রাসার শিক্ষক মাওলানা মোহাম্মদ হাসান
২৫. নরসিংদীর মাটিরপাড়ার বকুলতলা গ্রামের হাফেজ মোহাম্মদ মাহমুদুল হাসান জুবায়ের
২৬. কুমিল্লার নাঙ্গলকোটের মাওলানা মাহমুদুল হাসান
২৭. নারায়ণগঞ্জের বাবুরাইলের হাফেজ লোকমান হোসেন
২৮. নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লার রামারবাগের আল-আমিন
২৯. মুন্সীগঞ্জের বালুচরের সাপেরচর এলাকার মাওলানা জুবায়ের
৩০. গাজীপুরের কালীগঞ্জের দুরবাটি এলাকার শফিউল্লাহ বাদল
৩১. চাঁদপুরের কচুয়ার সেনবাড়ীর দায়চর গ্রামের হাবিবুল্লাহ মুন্সী
৩২. ময়মনসিংহের খলিফার পাড় মাশকান্দা পলিটেকনিক মোড় এলাকার সিরাজুল ইসলাম
৩৩. শরীয়তপুরের নড়িয়ার বাবু গাজী
৩৪. রাজশাহীর বাগমারার নিমাই কাশারীর জাহিদুল ইসলাম সৌরভ
৩৫. চট্টগ্রামের হাটহাজারী মাদ্রাসার ছাত্র আনোয়ার
৩৬. চট্টগ্রামের মেখল মাদ্রাসার ছাত্র শাহাদাত
৩৭. কুমিল্লার দাউদকান্দির সোহেল
৩৮. বগুড়ার আদমদীঘি উপজেলার শিববাদীর কাতলা এলাকার সেকান্দার আলী ফকির
৩৯. একই এলাকার ইবনে মাইজুদ্দিন ফকির
৪০. চাঁদপুরের শেখদী গ্রামের মাহফুজ খান
৪১. ফরিদপুরের সালথা থানার ইউসুফদিয়া গ্রামের হাফেজ সাইদুর রহমান
৪২. নোয়াখালীর মাওলানা আনোয়ার হোসেন
৪৩. বরিশালের মুলাদীর তায়েফা গ্রামের হারুনুর রশিদ
৪৪. রাজধানীর যাত্রাবাড়ীর কোনাবাড়ী এলাকার সুলতান
৪৫. ডেমরার কাজলা ভাঙ্গা এলাকার রাজীব
৪৬. নরসিংদীর রায়পুরার আদিয়াবাদ মধ্যপাড়া গ্রামের আবদুল হান্নান
৪৭. চাঁদপুর উজানী মাদ্রাসার ছাত্র সোহেল
৪৮. কুমিল্লার মাওলানা মুতীয়র রহমান
৪৯. নারায়ণগঞ্জের মাদানীনগরের ওয়ার্কশপ ব্যবসায়ী পলাশ
৫০. ঢাকার ডেমরার বক্সনগরের সাদেক হোসেন
৫১.ঢাকার ডেমরার রুবেল
৫২. ঢাকার ডেমরার সাবি্বর
৫৩. ঢাকার ডেমরার তাহের
৫৪.ঢাকার ডেমরার আবু সাঈদ
৫৫.কুমিল্লার জসিম উদ্দিন
৫৬. ঢাকার মতিঝিলের জেনারেল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানির ম্যানেজার কামাল উদ্দিন খান
৫৭. গাজীপুরের টঙ্গীর মোদাফানা মাদ্রাসার শিক্ষক মাওলানা আতাউল্লাহ
৫৮. পটুয়াখালীর ইব্রাহিম খলিল
৫৯.শরীয়তপুরের জালাল আহমেদ
৬০.কুমিল্লার সিরাজুল ইসলাম।

http://khoborbangla.com/

No comments:

Post a Comment